ব্রেকিং নিউজ
রাসুল (সা.) দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির জন্য যে দোয়া পড়তেন বিদায়ী শ্রেষ্ট শিক্ষিকা লিপিকা দস্তিদারের অবসরে যাওয়ায় বিদায় সংবর্ধনা ও সম্মাননা ক্রেষ্ট প্রদান ছেলে পর এবার কন্যা সন্তানের মা হলেন পরীমনি পাইকগাছা শাখার বাস মালিক সমিতি'র আহবায়ক কমিটি গঠন ঢাকায় মেট্রো স্টেশনের টয়লেট ব্যবহারে গুনতে হবে টাকা দাকোপ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, পুরুষ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৮ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল
×

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২০/৬/২০২৩, ৯:৩৯:৩০ PM

বিদ্যালয় ভবন নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

ময়মনসিংহের নান্দাইলে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন এলাকাবাসী ও স্কুল কর্তৃপক্ষ।

ময়মনসিংহের নান্দাইলে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন এলাকাবাসী ও স্কুল কর্তৃপক্ষ।

জানা যায়, উপজেলার মুসুল্লি ইউনিয়নের কামালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চারতলা ভীতের উপর নীচ তলা কমপ্লিট ও সিঁড়িসহ দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষ নির্মাণের জন্য ২০১৯ সালে প্রায় ৭৭ লাখ টাকার টেন্ডার আহ্বান করে স্থানীয় উপজেলা প্রকৌশলী। টেন্ডারটি পায় একই ইউনিয়নের কামাল হোসেন নামে এক ঠিকাদার। কাজ পেয়ে প্রথম দিকে কিছু কাজ করলেও পরে দীর্ঘদিন কাজ বন্ধ রাখেন তিনি। সম্প্রতি আবারও কাজ শুরু করেছে কামাল হোসেনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। তবে নির্মাণ কাজের শুরু থেকেই প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে নিন্ম মানের ইট,বালি, সুরকি ব্যবহারের অভিযোগ তোলে এলাকাবাসী ও স্কুল কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষক নূরজাহান ফেরদৌস জানান, ২০১৯ সালে শুরু হওয়া বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজের মাত্র ৪০ শতাংশ শেষ হয়েছে। ঠিকাদার নির্মাণ কাজে বিভিন্ন অনিয়ম করে আসছিল। প্রথমে তাদের জানালে তারা তা আমলে নেয়নি। পরবর্তীতে আমি উপজেলা ইঞ্জিনিয়ারকে বিষয়টি জানিয়েছি। এছাড়াও দীর্ঘদিন ধরে নির্মাণ কাজ চলতে থাকায় শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলেও জানান প্রধান শিক্ষক। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক স্থানীয় বাসিন্দা জানান , এই ভবনটি নির্মাণে ঠিকাদার দুই ও তিন নম্বর ইট সুরকি ব্যবহার করছে। রাবিশসহ ময়লাযুক্ত ঢালাই দিচ্ছে। রিংটোনে পাথর দিয়ে ঢালাই দেওয়ার কথা থাকলেও শুধু সুরকি ব্যবহার করছে। তারা আরও জানান, ঠিকাদার স্থানীয় বাসিন্দা হওয়ায় সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ করতে সাহস পাচ্ছে না।
উপজেলা প্রকৌশলী শাহবো রহমানের কাছে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান,আমি বিষয়টি দেখছি। নিম্নমানের কিছু ইট আনার সংবাদ পাওয়ার পর তা পরিবর্তনের নির্দেশ দিয়েছি।প্রকৌশলীর সাথে কথা বলার কিছুক্ষণের মধ্যে ঠিকাদার কামাল হোসেন প্রতিবেদককে ফোন করে বলেন, আপনাকে কে তথ্য দিয়েছে তার পরিচয়টা আমার জানা দরকার।কিছু বাজে ইট এসেছিল তা পরিবর্তন করে দিয়েছি।